চানাচুর ব্যবসা করে আয় করুন প্রতি মাসে ০ টাকা থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ( Earn money From Start Business)
চানাচুর ব্যবসা করে আয় করুন প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা।
চানাচুর একটি মুখরুচক খাদ্য । মানুষ নিত্য প্রয়োজনের দ্রব্যের মধ্যে এটি আন্যতম । মানুষের এই চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে গড়ে উঠেছে চানাচুর উৎপাদনের আনেক কারখানা । বর্তমানে প্রায় আনেক মানুষ এই বিজনেস এর সাথে জড়িত । চানাচুর উৎপাদন করতে তেমন বেশি পুজির দরকার হয় না এবং লাভ বেশি এবং বড় প্ররিসরে যায়গার ও প্রয়োজন হয় না । তাই আপনি চাইলে শুরু করতে পারেন এ বিজনেস টি ।
কিভাবে শুরু করবেন
এ বিজনেস আপনি দুই ভাবে শুরু করতে পারেন, প্রথমে আপনি নিজে বিক্রয় করে আথবা কোন দোকানে সরবারহ করে । তবে আজ কাল শহর আঞ্চলে ভ্যানের মধ্যে করে চানাচুর বিক্রি করা হয় । আপনি সেখানে ও সরবারহ করতে পারেন । তবে আপনি নিযে দোকান দিয়ে ও এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন । তবে বিজনেস শুরু করার পুর্বে খুব ভেবে চিন্তে স্থান ,বাজার ও মানুষের চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে শুরু করতে হবে। তবে প্রথম আবস্থায় খেয়াল রাখবেন যেন আপনার পন্যটি অন্যদের তুলনায় ভেজাল মুক্ত পরিস্কার ও সুন্দর হয় ।
বিজনেসটি শুরু করতে কি কি র-মেটিরিয়াল প্রয়োজন :
আপনি যদি প্রথম আবস্থায় মার্কেট প্লেস তৈরি করতে না পারেন তাহলে আপনি কোন প্ররিচিত কারখানা থেকে সংগ্রহ করে শুরু করুন । আর যদি মনে করেন আপনার মার্কেট আবস্থা ভালো তাহলে আপনি নিন্মের কিছু মেশিন কিনতে হবে যা দিয়েই আপনার ব্যবসাটি চলবে।
১ মিক্সার মেশিন যা দিয়ে চানাচুরের সাইজ তৈরি করা হয়। তবে এ কাজ আপনি ডাইস দিয়েও করতে পারেন তবে সময় বেশি লাগবে।
২ গ্যাসের চুলা যদি আপনার এলাকায় গ্যাসের লাইন না থাকে তাহলে একটি সিলিন্ডার নিতে হবে।
৩ কড়াই আপনার চাহিদা মত সাইজ নিবেন।
এবার আলোচনা করব চানাচুর তৈরি করতে কি লাগবে
১ বেসন লাগবে
২ তেল
৩ লবন
৪ মরিচের গুরা হলুদের গুরা ও অন্যন্য মসলা।
কিভাবে বিক্রয় করবেন :
আপনার বিজনেস যেহেতু উৎ্পাদন মুখী বিজনেস তাই আপনাকে পাইকারী দরে বিক্রয় করতে হবে । আপনাকে প্রথমে পেকেটজাত করন করতে হবে । এবং আপনার পোডাকটির একটি নাম নির্ধারন করতে হবে । পেকেট ভিভিন্ন সাইজে করতে পারেন তবে আপনি প্রচলিত সাইজে করতে চেষ্টা করবেন । তবে আপনার পোডাকটি প্লাস্টিক পলিথিন বা কোন প্লাস্টিক বোয়মে করে বিক্রয় করতে পারেন । চেষ্টা করবেন আপনার পোডাকটি যেন মানসম্পন্ন হয়। আপনার পোডাকটি বেশি বিক্রয় জন্য আপনি মপরসল দোকানের প্রতি খেয়াল রাখবেন । প্রথম আবস্থায় দোকনদারদের কিছু গিফট দিতে পারেন এতে তারা আপনার পন্যটি বেশি চলবে ।
দক্ষতা : এ বিজনেসতে আপনাকে চানাচুর তৈরির বাস্তব অবিজ্ঞতা থাকতে হবে । যদি আপনি অবিজ্ঞ না হন তাহলে আপনার আশে পাশে কারো কাছ থেকে শিখে নিতে পারেন ।
র-মটেরিয়িাল কোথায় পাবেন :
এই বিজনেস মেশিন পত্র আপনি আপনার শহরে পেতে পারেন । তবে ঢাকায় যারা মেশিন বিক্রয় করে আপনি তাদের কাছ থেকে আনতে পারেন । তারা আপনাকে মিশিন চালনা এবং তৈরি ও বিপনন বিষয়ে তারা আপনাকে দুই এক দিনের প্রশিক্ষন দিয়ে দিবে । চানাচুর প্রয়োজনীয় কাচামাল আপনি আপনার পাশের যে কোন বাজার থেকে পেয়ে যাবেন।
প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমাণ, মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান
তথ্যসূত্র : চাটমোহর, পাবনা, নভেম্বর ২০০৯।
ধাপে ধাপে চানাচুর তৈরির কাজ করতে হবে।
১ম ধাপ
ইনবেস্টমেন্ট :
এটি যেহেতু উৎপাদন বিজনেস তাই আপনাকে প্রথম আবস্থায় একটু বেশি ইনবেস্ট করতে হবে । আপনাকে প্রথম আবস্থায় মেশিন বাবদ ৩০ হাজার টাকা ও অন্যন্য খরচ বাবদ ৫ হাজার টাকা এবং যদি আপনার গ্যাসের লাইন না থাকে তাহলে সে বাবদ ৫ হাজার টাকা তো সব মিলিয়ে ৪০ হাজার টাকা হলেই চলবে । আপনার বিক্রয় এর উপর নির্ভর করে ইনবেস্ট আরো বাড়াতে বা কমাতে পারেন ।
লাভ লোকসান :
এই বিজনেসটিতে তেমন লোসান নেই তবে আপনার অসতর্কতার কারনে আপনার লোকসন হতে পারে । তবে এ বিজনেসে ১২% থেকে ১৫% লাভ করতে পারবেন । আপনি যেহেতু পাইকারী বিক্রয় করবেন তাই আপনাকে লাভ একটু কম করতে হবে ।
আনুমানিক আয় ও লাভের পরিমাণ
তথ্যসূত্র : চাটমোহর, পাবনা, নভেম্বর ২০০৯।
তথ্যসূত্র : চাটমোহর, পাবনা, নভেম্বর ২০০৯।
তথ্যসূত্র : চাটমোহর, পাবনা, নভেম্বর ২০০৯।
চানাচুর তৈরি করে খুব সহজেই এ ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। সারাবছরই চানাচুরের চাহিদা থাকে তাই এ ব্যবসা মোটামুটি লাভজনক। কম পুঁজি নিয়ে নারী-পুরুষ যে কেউ চানাচুর তৈরির ব্যবসা করে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়ন করতে পারেন।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন ১ : চানাচুর তৈরির প্রধান উপকরণ কি ?
উত্তর : বেসনের সাথে অন্যান্য উপকরণ মিশিয়ে চানাচুর তৈরি করা হয়।
প্রশ্ন ২ : চানাচুর তৈরি করে কোথায় বিক্রি করা যায় ?
উত্তর : চানাচুর বিক্রি করে বিভিন্ন খাবারের দোকানে বা বাড়িতে বসেও পাইকারী ও খুচরা দরে বিক্রি করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৩ : চানাচুর তৈরির ব্যবসা শুরু করতে কি পরিমাণ মূলধন প্রয়োজন হয়?
উত্তর: আনুমানিক ১৫০০-২০০০ টাকা মূলধন নিয়ে চানাচুর তৈরি ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৪ : তৈরি চানাচুর কতদিন সংরক্ষণ করা সম্ভব ?
উত্তর : ভাজার সাথে সাথে বাতাস শুন্য প্যাকেটে ভরে রাখলে ৬ মাস চানাচুর ভাল রাখা সম্ভব।
কিভাবে শুরু করবেন
এ বিজনেস আপনি দুই ভাবে শুরু করতে পারেন, প্রথমে আপনি নিজে বিক্রয় করে আথবা কোন দোকানে সরবারহ করে । তবে আজ কাল শহর আঞ্চলে ভ্যানের মধ্যে করে চানাচুর বিক্রি করা হয় । আপনি সেখানে ও সরবারহ করতে পারেন । তবে আপনি নিযে দোকান দিয়ে ও এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন । তবে বিজনেস শুরু করার পুর্বে খুব ভেবে চিন্তে স্থান ,বাজার ও মানুষের চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে শুরু করতে হবে। তবে প্রথম আবস্থায় খেয়াল রাখবেন যেন আপনার পন্যটি অন্যদের তুলনায় ভেজাল মুক্ত পরিস্কার ও সুন্দর হয় ।
বিজনেসটি শুরু করতে কি কি র-মেটিরিয়াল প্রয়োজন :
আপনি যদি প্রথম আবস্থায় মার্কেট প্লেস তৈরি করতে না পারেন তাহলে আপনি কোন প্ররিচিত কারখানা থেকে সংগ্রহ করে শুরু করুন । আর যদি মনে করেন আপনার মার্কেট আবস্থা ভালো তাহলে আপনি নিন্মের কিছু মেশিন কিনতে হবে যা দিয়েই আপনার ব্যবসাটি চলবে।
১ মিক্সার মেশিন যা দিয়ে চানাচুরের সাইজ তৈরি করা হয়। তবে এ কাজ আপনি ডাইস দিয়েও করতে পারেন তবে সময় বেশি লাগবে।
২ গ্যাসের চুলা যদি আপনার এলাকায় গ্যাসের লাইন না থাকে তাহলে একটি সিলিন্ডার নিতে হবে।
৩ কড়াই আপনার চাহিদা মত সাইজ নিবেন।
এবার আলোচনা করব চানাচুর তৈরি করতে কি লাগবে
১ বেসন লাগবে
২ তেল
৩ লবন
৪ মরিচের গুরা হলুদের গুরা ও অন্যন্য মসলা।
কিভাবে বিক্রয় করবেন :
আপনার বিজনেস যেহেতু উৎ্পাদন মুখী বিজনেস তাই আপনাকে পাইকারী দরে বিক্রয় করতে হবে । আপনাকে প্রথমে পেকেটজাত করন করতে হবে । এবং আপনার পোডাকটির একটি নাম নির্ধারন করতে হবে । পেকেট ভিভিন্ন সাইজে করতে পারেন তবে আপনি প্রচলিত সাইজে করতে চেষ্টা করবেন । তবে আপনার পোডাকটি প্লাস্টিক পলিথিন বা কোন প্লাস্টিক বোয়মে করে বিক্রয় করতে পারেন । চেষ্টা করবেন আপনার পোডাকটি যেন মানসম্পন্ন হয়। আপনার পোডাকটি বেশি বিক্রয় জন্য আপনি মপরসল দোকানের প্রতি খেয়াল রাখবেন । প্রথম আবস্থায় দোকনদারদের কিছু গিফট দিতে পারেন এতে তারা আপনার পন্যটি বেশি চলবে ।
দক্ষতা : এ বিজনেসতে আপনাকে চানাচুর তৈরির বাস্তব অবিজ্ঞতা থাকতে হবে । যদি আপনি অবিজ্ঞ না হন তাহলে আপনার আশে পাশে কারো কাছ থেকে শিখে নিতে পারেন ।
র-মটেরিয়িাল কোথায় পাবেন :
এই বিজনেস মেশিন পত্র আপনি আপনার শহরে পেতে পারেন । তবে ঢাকায় যারা মেশিন বিক্রয় করে আপনি তাদের কাছ থেকে আনতে পারেন । তারা আপনাকে মিশিন চালনা এবং তৈরি ও বিপনন বিষয়ে তারা আপনাকে দুই এক দিনের প্রশিক্ষন দিয়ে দিবে । চানাচুর প্রয়োজনীয় কাচামাল আপনি আপনার পাশের যে কোন বাজার থেকে পেয়ে যাবেন।
প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমাণ, মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান
- স্থায়ী যন্ত্রপাতি
উপকরণ | পরিমাণ | আনুমানিক মূল্য (টাকা) | প্রাপ্তিস্থান |
কড়াই | ১টি | ২৫০-২৬০ | তৈজসপত্রের দোকান |
ডাইস | ১টি | ১৫০-১৬০ | বানিয়ে নিতে হয় |
গামলা | ১টি | ৫০-৬০ | তৈজসপত্রের দোকান |
ছিদ্রযুক্ত চামচ | ১টি | ৪০-৪৫ | তৈজসপত্রের দোকান |
ডালা | ২টি | ৬০-৬৫ | বাঁশের পণ্যের দোকান |
মোট=৫৫০-৫৯০ টাকা |
ছবি: চানাচুর প্যাকেটের লেবেল, ছবি তোলার স্থান: ধানকুনিয়া, চাটমোহর, পাবনা। | ছবি: ধনিয়া গুড়া ছবি তোলার স্থান: ধানকুনিয়া, চাটমোহর, পাবনা। | ছবি: মরিচ গুড়া ছবি তোলার স্থান: ধানকুনিয়া, চাটমোহর, পাবনা। |
· কাঁচামাল (১০ কেজি চানাচুর তৈরির জন্য)
উপকরণ | পরিমাণ | আনুমানিক মূল্য (টাকা) | প্রাপ্তিস্থান |
বেসন | ৭ কেজি | ৪২০-৪৩৪ | মুদি দোকান |
বাদাম | ৭০০ গ্রাম | ৩০-৩২ | মুদি দোকান |
মরিচের গুড়া | ২০ গ্রাম | ৮-১০ | মুদি দোকান |
লবণ | ১ কেজি | ১৬-১৮ | মুদি দোকান |
কালিজিরা | এক চিমটি | ৫-৬ | মুদি দোকান |
বিট লবণ | ১০০ গ্রাম | ৪-৫ | মুদি দোকান |
জিরা গুড়া | ২০ গ্রাম | ১০-১২ | মুদি দোকান |
খাবার সোডা | এক চিমটি | ২-৩ | মুদি দোকান |
তেল | ৩ কেজি | ২৩৪-২৪০ | মুদি দোকান |
মোট=৭২৯-৭৬০ টাকা |
ধাপে ধাপে চানাচুর তৈরির কাজ করতে হবে।
১ম ধাপ
বেসন, খাবার সোডা, লবণ, তেল ও পানি মেপে নিতে হবে। বেসন, খাবার সোডা, লবণ ও তেল গামলায় নিয়ে ভালভাবে মিশাতে হবে। এরপর এর সাথে পরিমাণ মতো পানি মিশিয়ে রুটির আটার মতো মন্ড তৈরি করতে হবে। চুলার উপর কড়াই বসিয়ে তেল ঢেলে গরম করে নিতে হবে। ২য় ধাপ কড়াইয়ের উপর ডাইস বসিয়ে ডাইসের উপর মন্ড নিয়ে পরিষ্কার হাত দিয়ে ঘষতে হবে। ডাইসের ছিদ্র দিয়ে গামলায় মোটা ঝুরি পড়বে। গামলা থেকে মোটা ঝুরি নিয়ে কড়াইয়ের গরম তেলে ভাজতে হবে। অল্প আচেঁ ঝুরিগুলো ভেজে তুলে রাখতে হবে। ৩য় ধাপ এবার বাদামের দানাগুলো ভেজে নিতে হবে। ভাজা শেষে গামলায় তুলে রাখতে হবে এবং চানাচুর, বাদাম ও মসলাগুলো একসাথে মিশিয়ে পরিমাণমতো মেপে প্যাকেট করতে হবে। সাবধানতা
|
ইনবেস্টমেন্ট :
এটি যেহেতু উৎপাদন বিজনেস তাই আপনাকে প্রথম আবস্থায় একটু বেশি ইনবেস্ট করতে হবে । আপনাকে প্রথম আবস্থায় মেশিন বাবদ ৩০ হাজার টাকা ও অন্যন্য খরচ বাবদ ৫ হাজার টাকা এবং যদি আপনার গ্যাসের লাইন না থাকে তাহলে সে বাবদ ৫ হাজার টাকা তো সব মিলিয়ে ৪০ হাজার টাকা হলেই চলবে । আপনার বিক্রয় এর উপর নির্ভর করে ইনবেস্ট আরো বাড়াতে বা কমাতে পারেন ।
লাভ লোকসান :
এই বিজনেসটিতে তেমন লোসান নেই তবে আপনার অসতর্কতার কারনে আপনার লোকসন হতে পারে । তবে এ বিজনেসে ১২% থেকে ১৫% লাভ করতে পারবেন । আপনি যেহেতু পাইকারী বিক্রয় করবেন তাই আপনাকে লাভ একটু কম করতে হবে ।
আনুমানিক আয় ও লাভের পরিমাণ
- খরচ (১০ কেজিতে)
কাঁচামাল বাবদ | ৭২৯-৭৬০ টাকা |
জ্বালানী | ৪০-৪২ টাকা |
স্থায়ী যন্ত্রপাতির অবচয় (ক্ষতি) বাবদ | ৩-৪ টাকা |
মোট=৭৭২-৮০৬ টাকা |
- আয়
১ কেজি চানাচুর বিক্রি হয় | ৯০-৯৫টাকা |
১০ কেজি চানাচুর বিক্রি হয় | ৯০০-৯৫০ টাকা |
- লাভ
১০ কেজি চানাচুর বিক্রি হয় | ৯০০-৯৫০ টাকা |
১০ কেজি চানাচুর খরচ | ৭৭২-৮০৬ টাকা |
লাভ =১২৮-১৪৪ টাকা (তবে সময় ও স্থান ভেদে লাভ কম বেশী হতে পারে) |
চানাচুর তৈরি করে খুব সহজেই এ ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। সারাবছরই চানাচুরের চাহিদা থাকে তাই এ ব্যবসা মোটামুটি লাভজনক। কম পুঁজি নিয়ে নারী-পুরুষ যে কেউ চানাচুর তৈরির ব্যবসা করে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়ন করতে পারেন।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন ১ : চানাচুর তৈরির প্রধান উপকরণ কি ?
উত্তর : বেসনের সাথে অন্যান্য উপকরণ মিশিয়ে চানাচুর তৈরি করা হয়।
প্রশ্ন ২ : চানাচুর তৈরি করে কোথায় বিক্রি করা যায় ?
উত্তর : চানাচুর বিক্রি করে বিভিন্ন খাবারের দোকানে বা বাড়িতে বসেও পাইকারী ও খুচরা দরে বিক্রি করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৩ : চানাচুর তৈরির ব্যবসা শুরু করতে কি পরিমাণ মূলধন প্রয়োজন হয়?
উত্তর: আনুমানিক ১৫০০-২০০০ টাকা মূলধন নিয়ে চানাচুর তৈরি ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৪ : তৈরি চানাচুর কতদিন সংরক্ষণ করা সম্ভব ?
উত্তর : ভাজার সাথে সাথে বাতাস শুন্য প্যাকেটে ভরে রাখলে ৬ মাস চানাচুর ভাল রাখা সম্ভব।
Right post
উত্তরমুছুন