পেনিসের সমস্যা সমাধানে গুইলের তেল

 





সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৮

পেনিসের সমস্যা সমাধানে গুইলের তেল.mp4

 কথ্য ভাষায় গুইলের তেল: এশিয়ান নাম সান্ডার তেল: ১০০ % আসল ( খাটি,অকৃত্রিম ),

আরবী ভাষায় দব্ব  ASOL GUILER CHORBIR TAIL 
(100% Pure Desert lizard Oil)  
ভেজাল প্রমাণে ৫০,০০০ টাকা পুরস্কার। গুইল বা সান্ডার চর্বীর তেল এর উপকারিতা: ইহা গোপানাঙ্গের বিশেষ মালিশ যা দূর্বল যৌনাঙ্গকে অত্যান্ত 
শক্তিশালি করে, অধিক যৌনমিলন বা হস্তমৈথুনের কারণে লিঙ্গের রগসমুহ ঢিলা হয়ে যায় এই মালিশ টা ব্যবহারে অনায়সে উক্ত রগ সমূহ কে
পূণরায় সতেজ করেন। গোপানাঙ্গের শিথিলতা, রক্তনালী ভেসে উঠা সমস্যার সমাধান করে। ৩ হইতে ৬ শিশি ব্যবহারে  পুরুষাঙ্গ ১-৩ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা  
মোটা শক্ত করে, লিঙ্গের বক্রতা দূর করে এবং লিঙ্গের রগ ঢিলা হবার কারণে দ্রুত বীর্যপাত হলে দ্রুত বীর্যপাত রোধ করে, মহিলাদের স্তন বড়-উচু-শক্ত
 করার জন্য, 
চর্ম রোগ, বাত ব্যাধীর জন্য অদ্বিতীয় মহৌষধ। আমাদের গুইল বা সান্ডার চর্বীর তেল ১ শিশি ব্যবহারে ও কার্যকারিতার প্রমাণ পাওয়া যায়, ১ শিশি
ব্যবহার করে পরিক্ষা করতে পারেন।  
আমাদের গুইল বা সান্ডার তেল এবং বাজারের তেল এর পার্থক্য :
গুইল বা সান্ডার তেলের নাম শুনেন নাই এই রকম মানুষ হয়ত খুব‘ই কম আছে, গুইল বা সান্ডার তেলের নাম কম বেশী সবাই শুনলে ও
 আসল গুইল বা সান্ডার  তেল যাহা চর্বী গলাইয়া তেল বাহির করা হয় তাহার কিন্ত দেখা পাওযা যায় না বল্লে চলে এটা সচরাচর
 চোঁখে না পরার কারণ হলো বিষয়টা  শুনতে সহজ মনে হলে ও চর্বী ওয়ালা প্রাণীটা সংগ্রহ করা থুবই কষ্টকর। 
 গুইল বা সান্ডার বিশুদ্ব চর্বী থেকে আহরণকৃত তেল টা লাল বা কালো হয় না বরং চর্বীর রং হয়।
 গুইল বা সান্ডা প্রাণীটা দুস্পাপ্য হওয়ায় বাজারে যাহা  গুইল বা সান্ডার তেল বলে বিক্রি করা হয় সেই সব সান্ডা গুলো খুবই ছোট হওয়ায় তাহাদের 
পেটে চর্বী জমা হওয়ার আগেই গুইল বা সান্ডা গুলো বিক্রির জন্য নিয়ে  আসা হয় তাই অন্য তেলের সহিত ছোট ছোট গুইল বা সান্ডা গুলো কে
জ্বাল দিতে দিতে লাল / কালো রং ধারণ করতে দেখা যায়, এগুলোকে জ্বালানো গুইল বা সান্ডার হাড়, মাংসের  নির্যাস বলা যাইতে পারে, 
আসল গুইল বা সান্ডার চর্বীর তেল নহে। আমাদের তেল টা  আসল ( বিশুদ্ব,পিউর  )গুইল বা সান্ডার  তেল, যাহা 
বয়স্ক,বড় আকারের গুইল বা সান্ডার পেটের ভিতর সঞ্চিত চর্বী কে গলাইয়া তেল বাহির ( আহরণ ) করা হয় এবং আমরা কোন রকমের সেন্ট,
কালার,ক্যামিকেল বা প্রিজারভেটিভ মিশ্রণ করিনা, ইহা ১০০ % প্রাকৃতিক । ইহা ব্যবহারে কোন রকমের জ্বালা-যন্ত্রণা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়না।          

সরবরাহ :
 ৩০ এম এল এর প্লাষ্টিকের বোতলে সরবরাহ করা হয় । গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়, ব্যবহারবিধি  প্যাকেটের ভিতরে দেওয়া হয়, (পার্শ্বেল এ শুধূ একটি'
 সাদা প্যাকট দেওয়া হয়,প্যাকেটের গায়ে নাম ঠিকানা ছাড়া আর কিছু লেখা থাকেনা তাই লজ্বার কিছুনেই যে কোন মানুষের ঠিকানায় সংগ্রহ করতে পারবেন ।    
৩০ এম এল এর ১ বোতলের   মূল্যঃ ৮৫০ টাকা ( পাঠানো খরচ সহ ), ৩০ এম এল এর ৩ বোতল একত্রে নিলে ১৯৫০ টাকা মাত্র  ( পাঠানো খরচ সহ ) ,
 সমগ্র বাংলাদেশে ভিপি /পার্শ্বেল যোগে সান্ডার চর্বীর তেল টি পেতে আজ’ই  যোগাযোগ করুন।   বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী ) চিকিৎসা,চট্টগ্রাম,বাংলাদেশ।
 মোবাইল:  01714 839 454 / 01823 691 003 
এই সময়ে 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷


মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

आपको देखकर मुझे खुशी होगी

ছবি
 आपको देखकर मुझे खुशी होगी   आप मुझे देखना भी पसंद करते हैं।   यह हमारे लिए कोई मायने नहीं रखता अगर कोई आपको बुरा देखता है।   - असली हीरो मो। मेहेदी हसन रूबेल Cell Phone : +8801312284181 
আরও পড়ুন

ওভারলোডের কারণে শুধু রাস্তার ক্ষতি নয়, ক্ষতি হয় আপনারও।

ওভারলোডের কারণে শুধু  রাস্তার ক্ষতি নয়, ক্ষতি হয় আপনারও। যেমনঃ ১। ওভারলোডের কারণে রাস্তা ডেবে যায়, ২। রাস্তা উঁচু - নিচু হয় যার ফলে যেকোনো ধরনের গাড়ির উল্টে যাওয়ার ভয় থাকে বা মাঝে - মধ্যে উল্টে গিয়ে গাড়িসহ মানুষগুলোর শারীরিক ক্ষতি হয়। ৩। রাস্তা উঁচু - নিচু হওয়ার কারণে বৃষ্টির পানি জমে থাকে যার ফলে পাবলিকের চলাচলের সময় কাঁদাযুক্ত ময়লা পানি ছিটে গিয়ে জামাকাপড় নষ্ট করে সম্মান হানিকরের মতো অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পরতে হয়। তাছাড়া এসব ঘটনা তখনি ঘটে যখন   জনগণের মধ্যে কেউ একজন বেড়াতে যায় বা জরুরি কাজে যায় এবং রাজনৈতিক মিটিং বা ব্যাবসায়িক মিটিং এ যায়। ৪। গাড়ির হর্ণ ও ইঞ্জিনের শব্দে অনেকের শ্রবণশক্তি কমে যায়। তাছাড়া কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাসের জন্যে  পরিবেশ দূষণও হয় যার ফলে শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে হয়। ৫। ওভারলোডের কারণে রাস্তা অতিদ্রুত নষ্ট হয়ে যায় যার ভুক্তভোগী হন জনগণ। গ্রাম ও ইউনিয়ন ভিত্তিক রাস্তাঘাট নষ্ট হয়ে গেলে সহজেই তা সংস্কার করা হয় না শুধু হাইওয়ে বা শহর ভিত্তিক মেইন রোড সংস্কার করা হয় তাও আবার সময়সাপেক্ষে নতুন করে সংস্...
আরও পড়ুন